-:রোগ সম্পর্কে আলোচনা:-
বমি কোন স্বতন্ত্র রোগ নয়, শরীরের অন্য কোন রোগের লক্ষণ মাত্র। বিশেষ করে পেটে কোনো রোগ বা মস্তিষ্কে কোনো রোগ যখন বাসা বাঁধে বা কোনো রোগ হতে যাচ্ছে, তখন সেই রোগের পরিমাণ স্বরূপ বমি বা বমি ভাব দেখা যায়।
-:বিশেষ বিশেষ কারণ:-
আমাদের অজ্ঞানতা থেকে অনেক সময় এই রোগ বা এই রোগের উৎস সৃষ্টি হয়। আমাদের অনেকের ধারণা যত বেশি আমরা খেতে পারব ততই শরীরে পুষ্টি, হবে বল বৃদ্ধি হবে। আসলে কিন্তু তা মোটেই নয়। আহার সব সময় পরিমাণ মত হওয়া উচিত। অত্যধিক বা প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাবার খেলে আমাদের পাকাশয় ও অন্ত্রে অনেক রকমের বিকৃতি বা রোগ উৎপন্ন হতে পারে।
গুরুপাক খাদ্য, অতিরিক্ত তামাক, জর্দা, মদ্যপান এবং পাকাশয় ও অন্ত্রের বিবিধ রোগসহ যেমন বদহজম, আমাশয়, কলেরা, উদারাময় ইত্যাদি বিভিন্ন একিউট সংক্রামক রোগ, জ্বর এবং আরো বহু রোগেই বমি- বমি ভাব ও বমি হতে দেখা যায়।
পাকাশয়ে ক্ষত হয়ে যাওয়ার ফলে অথবা ডিওডেনাল আলসার, পেপটিক আলসার এবং গ্যাস্ট্রিক আলসার হওয়ার ফলেও বমি হতে পারে। স্নায়ু মন্ডল সম্পর্কিত রোগেও এই ধরনের লক্ষণ দৃষ্ট হতে পারে।
অধিকাংশ লোক পচা-বাসি ও বিপরীতধর্মী খাদ্য কোনরকম পরিণামের কথা বিবেচনা না করে খেয়ে থাকেন। এতে পাকাশয়ে টক্সিন উৎপন্ন হয়ে বমি-বমি ভাব, গা গোলানো ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়।
মৃগী রোগ, মস্তিষ্কের কোন রোগের থেকে বমি হতে পারে। জীর্ণ বৃক্ক শোথ অথবা জন্ডিস রোগের বিষ যখন রক্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে তখনও পাকাশয়ে টক্সিন সৃষ্টি হয়ে বমি হতে পারে। কলেরা হলেও বমি হয়। মনে রাখবেন কলেরাতে বমি হলে তা অত্যন্ত বিপজ্জনক ও ভয়ঙ্কর, এতে রোগী দ্রুত মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যায়।
আমাদের শরীরের গঠন ও স্বভাব এমন অদ্ভুত ধরনের যে, শরীরের মধ্যে বিধর্মী কোন খাদ্য বা অখাদ্য প্রবেশ করলেই শরীর তার বিরোধিতা করে। বমির মধ্যে দিয়ে তাকে বাইরে বের করে দেওয়ার প্রচেষ্টাই এই বিরোধিতা লক্ষণ। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে এ ব্যাপারে আমাদের শরীরের স্বভাব বা প্রকৃতি আমাদের প্রথম সাহায্য করে। খাবারের সঙ্গে যখন কোন বিষাক্ত পদার্থ জ্ঞাত বা অজ্ঞাতসারে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে, তখন তার বিরোধ স্বরূপ বমি হতে পারে।
পাকাশয় বা অন্ত্র কখনোই কোনো বিষাক্ত পদার্থের অস্তিত্ব সহ্য করতে পারে না। তাই কি করে তাকে শরীরের বাইরে বের করে দেওয়া যায় সে ব্যাপারে সচেষ্ট হয়ে পড়ে। অনেক সময় সর্দি কাশি থেকে বমি হতে পারে।
মাথা ধরলেও কখনো কখনো বমি হতে দেখা যায়। লিভার আর গর্ভাশয় সম্পর্কিত রোগের ফলেও বমি হতে পারে। গর্ভাবস্থার প্রথমদিকে বমি হওয়া টা স্বাভাবিক হলেও যদি তা পাঁচ মাসের পর ও হতে দেখা যায়, তাহলে ধরে নিতে হবে শরীরের কোন রোগের বিষ ছড়িয়েছে বা ছড়াতে যাচ্ছে।
-:মস্তিষ্কাবরণ শোথ:-
সাধারণ জ্বরে যে বমি হয় তা অবশ্য কোন বিষ প্রভাবে নয় মস্তিষ্কের উপর অত্যধিক চাপ বাড়ার ফলে হয়। কিন্তু অন্য জ্বরে বিষ প্রতিক্রিয়ার ফলে বমি হয়। হাঁপানি রোগীদের অত্যাধিক কাশির সময়ে ও বমি হতে দেখা যায়। অম্লপিত্ত রোগও বমির মূল উৎস হতে পারে, ফলে অম্লপিত্ত রোগে আক্রান্ত রোগীর বমি হতে দেখা যায়। লক্ষণীয় যে যখন যখন পাকস্থলী উত্তেজিত হয়, যে যে কারণে উত্তেজিত হয় তখন তখনই বমি হয়।
ট্রেন, বাস, নৌকা, জাহাজ, উড়োজাহাজ ইত্যাদিতে যাত্রা করার সময় পাকস্থলী উত্তেজিত হয় ফলে বমি হয়। বমির সময় যতক্ষণ পর্যন্ত না আহারকৃত বস্তু বাইরে বেরিয়ে আসে ততক্ষণ খুব একটা কষ্ট বা অসুবিধা হয়না। কিন্তু অসস্থি থাকে এবং বমি হতে হতে পাকস্থলী যখন খালি হয়ে যায় এবং শুকনো বমি হতে থাকে কষ্টটা তখন খুব বেশি হয়। মনে হয় যেন পাকস্থলী বা অন্ত্র মুখ দিয়ে বেরিয়ে যাবে।
অনেক ওষুধের সাইড ইফেক্ট বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসাবেও বমি হতে দেখা যায়। বিশেষ করে সালফার গ্রুপের ঔষধ ও অ্যান্টিবায়োটিক সহ বহু ঔষধেরই সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হচ্ছে বমি বা বমি বমি ভাব। অস্ত্রোপচারের পর বা রেডিয়েশন থেরাপি চলার সময় বমি ভাব বা বমি হতে পারে। একে ইংরেজিতে রেডিয়েশন সিকনেস বলে।
মস্তিষ্কে অর্বুদ, টিউমার, ঘা, রক্তস্রাব, গ্লুকোমা ইত্যাদি রোগের কারণে ও বমি হতে পারে। আবার কোন রোগ ব্যাধি ছাড়া ভয়, ক্রোধ, অত্যাধিক কান্না, মানসিক উত্তেজনা, উদ্বেগ, ঘৃণা ইত্যাদি কারণেও বমি হতে দেখা যায়। হিস্টিরিয়া রোগের বিকার শুরু হলে বমি হতে দেখা যায়। এছাড়া প্রচন্ড পেট ব্যথা, পিত্তশূল, বৃক্ক বেদনা, অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথাও বমির কারণ হতে পারে। অন্য কোন কারণে মাথা ধরলেও বমি হতে পারে। তবে মাইগ্রেন এর রোগীর সাধারণত বমি হয় না।
-:বিশেষ বিশেষ লক্ষণ:-
গর্ভাবস্থায় যে বমি হয় তা সাধারণত সকালের দিকে হয়। এই ধরনের বমি বা বমি ভাব চটকরে ঠিক হতে চায় না। অনেক মহিলার পুরো গর্ভকাল পর্যন্ত বমি হতে থাকে। এমন হলে গর্ভবতী মহিলা ও তার গর্ভস্থ শিশু উভয়ের ই জীবন বিপন্ন হতে পারে। শিশু সুস্থ ভাবে ভূমিষ্ঠ হলেও দুর্বল, নিস্তেজ, কৃশকায়, হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে। রোগীর মস্তিষ্কের কোন কারণে যদি বমি হয় তাহলে সেটা ভালো লক্ষণ নয়।
আবার সুস্থ মানুষের বিশেষ করে শিশুদের যদি কোন কারন ছাড়াই বারবার বমি হয় তাহলে সেটাও ভালো লক্ষণ নয়। শরীরে বড় কোন রোগ হতে যাচ্ছে বা হয়েছে এটা তারই লক্ষণ।
এছাড়া পচা-বাসি, আধসেদ্ধ, দূষিত খাদ্য পেটে গেলে পাকাশয় বিষক্রিয়া হয় এর ফলে বমি হতে পারে। এসব ক্ষেত্রে পেট ভারী মনে হয়, গা গোলায়, তারপর বমি শুরু হয়। পাকাশয়ে যদি আলসার হয় তাহলে আহারের পর অথবা খানিকক্ষণ পর, প্রথমে ব্যথা এবং তারপর বমি শুরু হয়। এভাবে বমি হলে অবশ্য পেটের ব্যথা অনেক সময় কমে যায়। অনেক ক্ষেত্রে খাবার 3-4 ঘন্টা পর মাথায় উঠে বমি হতে পারে।
জন্ডিস, বৃক্কশোথ যদি শরীরে আক্রমণ করে তাহলে শরীরের ঐসব রোগের বিষ ছড়িয়ে পড়ে এবং ওই বিষাক্ত রক্ত যদি পাকাশয় প্রবেশ করে, তাহলে পাকাশয়ে টক্সিন উৎপন্ন হয়ে বমি হওয়ার অবস্থা তৈরি করে দেয়। আবার জ্বর হলে তার টক্সিন এর ফলে বমি হতে পারে।
আমরা আগেই বলেছি বমি কোন স্বতন্ত্র রোগ নয়, রোগের লক্ষণ মাত্র। এই অবস্থায় আহার কৃত সমস্ত জীর্ণ অজীর্ণ খাবার বমির সঙ্গে বেরিয়ে যায়। যতক্ষণ বমি না হয় রোগী শান্তি পায়না। এটা প্রায় ধ্রুবসত্য যতক্ষণ রোগী কোন রোগের শিকার না হচ্ছে ততক্ষণ বমি হয় না। বিষ বা বিষাক্ত পদার্থ পাকাশয়ে গিয়ে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে, ফলস্বরুপ বমি হয়।
-:রোগ পরিনাম:-
সাধারণ অবস্থায় খুব সামান্য চিকিৎসায় বমি কমে যায়, তবে অন্য কোন রোগের প্রকোপ থেকে যদি বমি হয় তাহলে আগে মূল রোগ তাকে সারাতে হবে। মূল রোগ সরে গেলে বমিও কমে যাবে। আবার মানসিক কারণে যদি বমি হয় তাহলে তো চট করে ছাড়তে চায় না। গর্ভাবস্থায় বমি হলে তাকে চিকিৎসা করে নিয়ন্ত্রনে আনা যায়, তবে কিছু কিছু মহিলার ক্ষেত্রে প্রসবের আগে পর্যন্ত বমি হতে পারে।
বমি কোন স্বতন্ত্র রোগ নয়, শরীরের অন্য কোন রোগের লক্ষণ মাত্র। বিশেষ করে পেটে কোনো রোগ বা মস্তিষ্কে কোনো রোগ যখন বাসা বাঁধে বা কোনো রোগ হতে যাচ্ছে, তখন সেই রোগের পরিমাণ স্বরূপ বমি বা বমি ভাব দেখা যায়।
-:বিশেষ বিশেষ কারণ:-
আমাদের অজ্ঞানতা থেকে অনেক সময় এই রোগ বা এই রোগের উৎস সৃষ্টি হয়। আমাদের অনেকের ধারণা যত বেশি আমরা খেতে পারব ততই শরীরে পুষ্টি, হবে বল বৃদ্ধি হবে। আসলে কিন্তু তা মোটেই নয়। আহার সব সময় পরিমাণ মত হওয়া উচিত। অত্যধিক বা প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাবার খেলে আমাদের পাকাশয় ও অন্ত্রে অনেক রকমের বিকৃতি বা রোগ উৎপন্ন হতে পারে।
-:মস্তিষ্কাবরণ শোথ:-
সাধারণ জ্বরে যে বমি হয় তা অবশ্য কোন বিষ প্রভাবে নয় মস্তিষ্কের উপর অত্যধিক চাপ বাড়ার ফলে হয়। কিন্তু অন্য জ্বরে বিষ প্রতিক্রিয়ার ফলে বমি হয়। হাঁপানি রোগীদের অত্যাধিক কাশির সময়ে ও বমি হতে দেখা যায়। অম্লপিত্ত রোগও বমির মূল উৎস হতে পারে, ফলে অম্লপিত্ত রোগে আক্রান্ত রোগীর বমি হতে দেখা যায়। লক্ষণীয় যে যখন যখন পাকস্থলী উত্তেজিত হয়, যে যে কারণে উত্তেজিত হয় তখন তখনই বমি হয়।
মস্তিষ্কে অর্বুদ, টিউমার, ঘা, রক্তস্রাব, গ্লুকোমা ইত্যাদি রোগের কারণে ও বমি হতে পারে। আবার কোন রোগ ব্যাধি ছাড়া ভয়, ক্রোধ, অত্যাধিক কান্না, মানসিক উত্তেজনা, উদ্বেগ, ঘৃণা ইত্যাদি কারণেও বমি হতে দেখা যায়। হিস্টিরিয়া রোগের বিকার শুরু হলে বমি হতে দেখা যায়। এছাড়া প্রচন্ড পেট ব্যথা, পিত্তশূল, বৃক্ক বেদনা, অ্যাপেন্ডিসাইটিসের ব্যথাও বমির কারণ হতে পারে। অন্য কোন কারণে মাথা ধরলেও বমি হতে পারে। তবে মাইগ্রেন এর রোগীর সাধারণত বমি হয় না।
-:বিশেষ বিশেষ লক্ষণ:-
গর্ভাবস্থায় যে বমি হয় তা সাধারণত সকালের দিকে হয়। এই ধরনের বমি বা বমি ভাব চটকরে ঠিক হতে চায় না। অনেক মহিলার পুরো গর্ভকাল পর্যন্ত বমি হতে থাকে। এমন হলে গর্ভবতী মহিলা ও তার গর্ভস্থ শিশু উভয়ের ই জীবন বিপন্ন হতে পারে। শিশু সুস্থ ভাবে ভূমিষ্ঠ হলেও দুর্বল, নিস্তেজ, কৃশকায়, হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে। রোগীর মস্তিষ্কের কোন কারণে যদি বমি হয় তাহলে সেটা ভালো লক্ষণ নয়।
এছাড়া পচা-বাসি, আধসেদ্ধ, দূষিত খাদ্য পেটে গেলে পাকাশয় বিষক্রিয়া হয় এর ফলে বমি হতে পারে। এসব ক্ষেত্রে পেট ভারী মনে হয়, গা গোলায়, তারপর বমি শুরু হয়। পাকাশয়ে যদি আলসার হয় তাহলে আহারের পর অথবা খানিকক্ষণ পর, প্রথমে ব্যথা এবং তারপর বমি শুরু হয়। এভাবে বমি হলে অবশ্য পেটের ব্যথা অনেক সময় কমে যায়। অনেক ক্ষেত্রে খাবার 3-4 ঘন্টা পর মাথায় উঠে বমি হতে পারে।
জন্ডিস, বৃক্কশোথ যদি শরীরে আক্রমণ করে তাহলে শরীরের ঐসব রোগের বিষ ছড়িয়ে পড়ে এবং ওই বিষাক্ত রক্ত যদি পাকাশয় প্রবেশ করে, তাহলে পাকাশয়ে টক্সিন উৎপন্ন হয়ে বমি হওয়ার অবস্থা তৈরি করে দেয়। আবার জ্বর হলে তার টক্সিন এর ফলে বমি হতে পারে।
আমরা আগেই বলেছি বমি কোন স্বতন্ত্র রোগ নয়, রোগের লক্ষণ মাত্র। এই অবস্থায় আহার কৃত সমস্ত জীর্ণ অজীর্ণ খাবার বমির সঙ্গে বেরিয়ে যায়। যতক্ষণ বমি না হয় রোগী শান্তি পায়না। এটা প্রায় ধ্রুবসত্য যতক্ষণ রোগী কোন রোগের শিকার না হচ্ছে ততক্ষণ বমি হয় না। বিষ বা বিষাক্ত পদার্থ পাকাশয়ে গিয়ে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে, ফলস্বরুপ বমি হয়।
লক্ষণ হিসেবে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হয় প্রথমদিকে গা গোলায় তারপর নানারকম শারীরিক অস্বস্তি বোধ হয়। প্রায় ক্ষেত্রেই পেটে ব্যথা থাকে। অজীর্ণ হলে বমি হতে পারে। এই সময় বমির সঙ্গে হজম না হওয়া খাদ্য বেরিয়ে আসে, শেষে জল বের হয়। কখনো বমির সঙ্গে রক্ত বের হতে পারে। মাথা ভার লাগে শরীর অসুস্থ বোধ হয়।
-:রোগ পরিনাম:-
সাধারণ অবস্থায় খুব সামান্য চিকিৎসায় বমি কমে যায়, তবে অন্য কোন রোগের প্রকোপ থেকে যদি বমি হয় তাহলে আগে মূল রোগ তাকে সারাতে হবে। মূল রোগ সরে গেলে বমিও কমে যাবে। আবার মানসিক কারণে যদি বমি হয় তাহলে তো চট করে ছাড়তে চায় না। গর্ভাবস্থায় বমি হলে তাকে চিকিৎসা করে নিয়ন্ত্রনে আনা যায়, তবে কিছু কিছু মহিলার ক্ষেত্রে প্রসবের আগে পর্যন্ত বমি হতে পারে।
কলেরা বা আন্ত্রিক হলে পায়খানার সঙ্গে সমান তালে বমি হতে থাকে, এতে খুব দ্রুত শরীরে জলের অভাব ঘটে। সঙ্গে সঙ্গেই এই জল পূরণের ব্যবস্থা না করলে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। এমন হলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে।
0 মন্তব্যসমূহ
Please do not enter any spam links in message